বিশ্ব রাজনীতি আর ভৌগোলিক অবস্থানের ভিন্নতার কারণে তুরস্ক বরাবরই আলোচিত। আর দেশকে খুব দ্রুত উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে নিতে পারার যোগ্যতা বেশ চমকপ্রদ। তবে রাষ্ট্রটির মূলে রয়েছে উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা।তুরস্কের শিক্ষা ব্যবস্থা পুরো ইউরোপের দেশগুলোর মাঝে দশম। তুরস্কে ৫০টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয় ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিংয়ের প্রথম সারির দিকে। তুরস্কের শিক্ষা ব্যবস্থায় মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টরগুলোই বেশ উন্নত।
তুরস্কে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ১০৪টি। আর প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ৭১টি। তুরস্ক সরকারের বৈদেশিক বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতি বছর ১৫ হাজার শিক্ষার্থী আসেন পৃথিবীর ৬১টি দেশ থেকে। এখানে বাংলাদেশ থেকে পড়তে আসাদের সংখ্যাও অনেক। বর্তমানে ৭৪ হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী পড়ছেন তুরস্কে। প্রতি বছরই এর সংখ্যা বাড়ানো হয়। আর ফুল ফ্রি স্টাইপেন্ডসহ প্লেনের যাওয়া–আসার টিকিট পেয়ে থাকেন বৃত্তিপ্রাপ্তরা। বৃত্তির ব্যবস্থাপনা শুরু হয় প্রতি বছর ফেব্রুয়ারিতে। মার্চ পর্যন্ত চলে অনলাইনে আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া।
সরকারি বৃত্তি ছাড়াও প্রত্যেকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই নির্ধারিত সংখ্যক আসনে বৃত্তিতে ভর্তির জন্য সার্কুলার দেওয়া হয়। এই সকল সার্কুলার বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটেই দিয়ে দেয়।
এখানে ইংলিশ ও টার্কিস দুটি মাধ্যমেই পড়ানো হয়। তবে ইংলিশের জন্য আইইএলটিএস অথবা সমমানের কোনো কোর্সের শর্ত দেওয়া থাকে। এসব কোর্স না থাকলে তুরস্কেই এক বছরের ফ্রি টার্কিস ল্যাংগুয়েজ কোর্স করানো হয়। এখানে বাংলাদেশিদের জন্য মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক (সম্মান), স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি করার ব্যবস্থা রয়েছে।
তুরস্কে সরকারি বৃত্তি ছাড়াও ব্যক্তিগত অর্থায়নে পড়ার সুযোগ রয়েছে শিক্ষার্থীদের। তবে বাংলাদেশি যে কোনো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় এর টিউশন ফি তুলনামূলকভাবে কম। প্রতি বছর জুন-জুলাইতে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব ওয়েবসাইটে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। বাইরের দেশ থেকে পড়তে আসা ছাত্রদের বিভিন্ন রকম বাড়তি সুবিধাও দেওয়া হয়ে থাকে। তবে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে পড়তে আসার জন্য তুরস্ক সরকারের ধর্ম মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত বিভিন্ন দেশে টার্কিস হোপ স্কুলের শিক্ষার্থীরাই অগ্রাধিকার পেয়ে থাকেন। তুরস্কে লেখাপড়া করতে আগ্রহীদের প্রস্তুতি নেওয়ার এখনই সময়।(লাবিব ফয়সাল, সাংবাদিকতা বিভাগ, সেলযুক বিশ্ববিদ্যালয়, কোনিয়া, তুরস্ক)
তুরস্কে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ১০৪টি। আর প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে ৭১টি। তুরস্ক সরকারের বৈদেশিক বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রতি বছর ১৫ হাজার শিক্ষার্থী আসেন পৃথিবীর ৬১টি দেশ থেকে। এখানে বাংলাদেশ থেকে পড়তে আসাদের সংখ্যাও অনেক। বর্তমানে ৭৪ হাজার বিদেশি শিক্ষার্থী পড়ছেন তুরস্কে। প্রতি বছরই এর সংখ্যা বাড়ানো হয়। আর ফুল ফ্রি স্টাইপেন্ডসহ প্লেনের যাওয়া–আসার টিকিট পেয়ে থাকেন বৃত্তিপ্রাপ্তরা। বৃত্তির ব্যবস্থাপনা শুরু হয় প্রতি বছর ফেব্রুয়ারিতে। মার্চ পর্যন্ত চলে অনলাইনে আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া।
সরকারি বৃত্তি ছাড়াও প্রত্যেকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই নির্ধারিত সংখ্যক আসনে বৃত্তিতে ভর্তির জন্য সার্কুলার দেওয়া হয়। এই সকল সার্কুলার বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ওয়েবসাইটেই দিয়ে দেয়।

তুরস্কে সরকারি বৃত্তি ছাড়াও ব্যক্তিগত অর্থায়নে পড়ার সুযোগ রয়েছে শিক্ষার্থীদের। তবে বাংলাদেশি যে কোনো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় এর টিউশন ফি তুলনামূলকভাবে কম। প্রতি বছর জুন-জুলাইতে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব ওয়েবসাইটে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। বাইরের দেশ থেকে পড়তে আসা ছাত্রদের বিভিন্ন রকম বাড়তি সুবিধাও দেওয়া হয়ে থাকে। তবে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে পড়তে আসার জন্য তুরস্ক সরকারের ধর্ম মন্ত্রণালয় কর্তৃক পরিচালিত বিভিন্ন দেশে টার্কিস হোপ স্কুলের শিক্ষার্থীরাই অগ্রাধিকার পেয়ে থাকেন। তুরস্কে লেখাপড়া করতে আগ্রহীদের প্রস্তুতি নেওয়ার এখনই সময়।(লাবিব ফয়সাল, সাংবাদিকতা বিভাগ, সেলযুক বিশ্ববিদ্যালয়, কোনিয়া, তুরস্ক)
Comments
Post a Comment